জনপ্রিয় এই মাধ্যমটির প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের বরাতে বিবিসি এই তথ্য জানিয়েছে।
ক্যালিফোর্নিয়ার মেনলো পার্কে ফেইসবুকের সদরদপ্তরে অনুষ্ঠিত এক প্রশ্নোত্তরপর্বে ৩১ বছর বয়সী জাকারবার্গ বলেন, এই বাটনটি মানুষের সহানুভূতি প্রকাশের একটি মাধ্যম হয়ে উঠবে।
তিনি আরো জানান, পরীক্ষামূলকভাবে এটি চালুর ‘খুব কাছাকাছি’ রয়েছে ফেইসবুক।
২০০৯ সালে ‘লাইক’ বাটন যুক্ত করার পর থেকে ফেইসবুক ব্যবহারকারীদের একটি অংশ নিরবচ্ছিন্নভাবে ‘ডিজলাইক’ বাটন যুক্ত করার জন্য অনুরোধ জানিয়ে আসছেন।
মঙ্গলবার প্রশ্নোত্তরপর্বে আসা দর্শকদের জাকারবার্গ বলেন, “অনেক বছর ধরেই মানুষ ‘ডিজলাইক’ বাটন চালু করতে বলছেন।”
তিনি আরো বলেন, “সম্ভবত শত শত মানুষের মনে বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। আজ একটি বিশেষ দিন কারণ আজই আমি প্রকৃতপক্ষে বলতে চাইছি, আমরা এটি নিয়ে কাজ করছি এবং পরীক্ষামূলক ব্যবহারের খুব কাছাকাছি রয়েছি।”
জাকারবার্গ বলেন, কোনো পোস্টকে হেয় প্রতিপন্ন করার যন্ত্র হিসাবে এটি ব্যবহৃত হোক তা তিনি চান না। তার পরিবর্তে কেউ যখন বেদনা প্রকাশক কোনো পোস্টে লাইক দিতে চাইবেন তখনই ওই ‘ডিজলাইক’ বাটনটি সামনে চলে আসুক।
ফিলাডেলফিয়ার ড্রেক্সেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক এবং অংশগ্রহণমূলক মাধ্যম সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আন্দ্রেয়া ফর্তে বলেন, “আমি ধারণা করি হালকা অসমর্থনসূচক কোনোকিছু প্রকাশে এটি ব্যবহৃত হবে কিংবা মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতিবিষয়ক পোস্টগুলোতে একাত্মতা ও সহমর্মীতা প্রকাশে এর প্রয়োগ হবে।”
from bdnews24
ক্যালিফোর্নিয়ার মেনলো পার্কে ফেইসবুকের সদরদপ্তরে অনুষ্ঠিত এক প্রশ্নোত্তরপর্বে ৩১ বছর বয়সী জাকারবার্গ বলেন, এই বাটনটি মানুষের সহানুভূতি প্রকাশের একটি মাধ্যম হয়ে উঠবে।
তিনি আরো জানান, পরীক্ষামূলকভাবে এটি চালুর ‘খুব কাছাকাছি’ রয়েছে ফেইসবুক।
২০০৯ সালে ‘লাইক’ বাটন যুক্ত করার পর থেকে ফেইসবুক ব্যবহারকারীদের একটি অংশ নিরবচ্ছিন্নভাবে ‘ডিজলাইক’ বাটন যুক্ত করার জন্য অনুরোধ জানিয়ে আসছেন।
মঙ্গলবার প্রশ্নোত্তরপর্বে আসা দর্শকদের জাকারবার্গ বলেন, “অনেক বছর ধরেই মানুষ ‘ডিজলাইক’ বাটন চালু করতে বলছেন।”
তিনি আরো বলেন, “সম্ভবত শত শত মানুষের মনে বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। আজ একটি বিশেষ দিন কারণ আজই আমি প্রকৃতপক্ষে বলতে চাইছি, আমরা এটি নিয়ে কাজ করছি এবং পরীক্ষামূলক ব্যবহারের খুব কাছাকাছি রয়েছি।”
জাকারবার্গ বলেন, কোনো পোস্টকে হেয় প্রতিপন্ন করার যন্ত্র হিসাবে এটি ব্যবহৃত হোক তা তিনি চান না। তার পরিবর্তে কেউ যখন বেদনা প্রকাশক কোনো পোস্টে লাইক দিতে চাইবেন তখনই ওই ‘ডিজলাইক’ বাটনটি সামনে চলে আসুক।
ফিলাডেলফিয়ার ড্রেক্সেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক এবং অংশগ্রহণমূলক মাধ্যম সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আন্দ্রেয়া ফর্তে বলেন, “আমি ধারণা করি হালকা অসমর্থনসূচক কোনোকিছু প্রকাশে এটি ব্যবহৃত হবে কিংবা মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতিবিষয়ক পোস্টগুলোতে একাত্মতা ও সহমর্মীতা প্রকাশে এর প্রয়োগ হবে।”
from bdnews24
0 comments